গুপ্তিপাড়ার রামচন্দ্রের মন্দির
এই জেলার সীমান্ত জনপদ গুপ্তীপাড়ায় ।।
এই গুপ্তীপাড়ার প্রসিদ্ধ বৃন্দাবনচন্দ্র মঠ।। এই মঠ এর চারটি মন্দিরের মধ্যে রামচন্দ্রের মন্দির শিল্প সমৃদ্ধ কারুকাজের জন্য বিখ্যাতত । রামচন্দ্রের একচূড়া বিশিষ্ট চারচালা মন্দির আয়তন , অঙ্গসজ্জা দিক থেকে এই জেলা তথা এই রাজ্যের মধ্যে চারচালা মন্দির শৈলীর এক দৃষ্টান্ত স্বরূপ । শেওড়াফুলির রাজা হরিশচন্দ্র রায় অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে রামচন্দ্রের মন্দিরটি নির্মাণ করেন।
রামচন্দ্রের মন্দির ‘চারচালা’ রীতিতে নির্মিত হলেও এই মন্দিরের ছাদের মধ্যভাগে আটকোণা মন্দিরের একটি ক্ষুদ্রাকৃতি অনুকৃতি বর্তমান ।।
এই গুপ্তীপাড়ার প্রসিদ্ধ বৃন্দাবনচন্দ্র মঠ।। এই মঠ এর চারটি মন্দিরের মধ্যে রামচন্দ্রের মন্দির শিল্প সমৃদ্ধ কারুকাজের জন্য বিখ্যাতত । রামচন্দ্রের একচূড়া বিশিষ্ট চারচালা মন্দির আয়তন , অঙ্গসজ্জা দিক থেকে এই জেলা তথা এই রাজ্যের মধ্যে চারচালা মন্দির শৈলীর এক দৃষ্টান্ত স্বরূপ । শেওড়াফুলির রাজা হরিশচন্দ্র রায় অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে রামচন্দ্রের মন্দিরটি নির্মাণ করেন।
রামচন্দ্রের মন্দির ‘চারচালা’ রীতিতে নির্মিত হলেও এই মন্দিরের ছাদের মধ্যভাগে আটকোণা মন্দিরের একটি ক্ষুদ্রাকৃতি অনুকৃতি বর্তমান ।।
( রামচন্দ্র মন্দিরের প্রবেশ পথ )
মন্দিরের প্রবেশ পথে দুটি স্বতন্ত্র স্তম্ভ এবং পাশের দেওয়ালের সাথে যুক্ত দুটি অরধস্তম্ভ দেখা যায় ।। স্তম্ভ গুলি এবং মন্দিরের দেওয়াল পোড়ামাটির কাজে অলংকৃত ।। এই টেরাকোটার কাজ গুলিতে রাম রাবণের যুদ্ধ , রাস মন্ডল , ততকালীন সমাজ চিত্র সবই ফুটে উঠেছে ।
( টেরাকোটার কাজে রাম রাবণের যুদ্ধ )
( টেরাকোটার কাজে রাসমণ্ডল )
এই মন্দির নির্মাণ রীতি এই মন্দির টিকে স্থাপত্য শৈলীর দিক থেকে বিশেষ অকরষণীয় করে তুলেছে । এই মন্দিরে শিল্পসুষমার যে গাম্ভীর্য তা সহজের দর্শক কে মুগ্ধ করে ।।
হাওড়া থেকে কাটোয়া লাইনে বেহুলা স্টেশনে নেমে টোটোতে খুব সহজেই পৌছে যাওয়া যায় এই মন্দিরে । আর সড়ক পথে আসাম রোড < stkk road > ধরে সোজা জিরাট , বলাগড় ছাড়িয়ে বেহুলা নদীর ব্রিজ পেরিয়ে কিছুটা গিয়ে বাদিকে সোজা ।। ও হ্যাঁ বেহুলা ব্রিজ পেরিয়ে , আসাম রোডের পাশে বেহুলা খেলার মাঠ লাগোয়া " বিপদ মণ্ডল " এর চায়ের দোকানে চা এ চুমুক টা দিয়ে দেবেন ।। কথা দিচ্ছি চা , চাওয়ালা এবং দোকান তিনটি দারুণ লাগবে ।।
< ছবি - সুমন্ত বড়াল >
No comments:
Post a Comment